|
| ১৯ নভেম্বর: ইতিহাসের এই দিনে- ঘটনাবলী- ১৮১৬ সালে পোল্যান্ডের ওয়ারশ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
- ১৮৬৩ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন গেটিসবার্গে তার বিখ্যাত স্বাধীনতার ভাষণ দেন।
- ১৯৪২ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন স্তালিনগ্রাদে জার্মান বাহিনীর ওপর পাল্টা আক্রমণ শুরু করে।
- ১৯৭৭ সালে মিশরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত অধিকৃত বায়তুল মোকাদ্দাস সফর করেন।
- ১৯৮২ সালে দিল্লিতে নবম এশিয়ান গেমস শুরু।
- ১৯৯০ সালে ওয়ারশ’ ও ন্যাটো জোটের সদস্যভুক্ত দেশগুলোর নেতারা প্যারিসে এক চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে পূর্ব ও প্রাচ্যের দুই ব্লকের মধ্যকার শীতল যুদ্ধের অবসান ঘটান।
- ১৯৯৯ সালে চীন প্রথমবারের মতো শেন ঝু স্পেসক্রাফট মহাকাশে প্রেরণ করে।
জন্ম- ১৭১১ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন মিখাইল লোমনোসভ, তিনি ছিলেন রাশিয়ান পদার্থবিদ, রসায়নবিদ, জ্যোতির্বিদ ও ভূগোলবিদ।
- ১৮০৫ সালে সুয়েজ খালের নকশাকার ফরাসি প্রযুক্তিবিদ ভিকঁৎ ফ্যের্দিনা মারি দ্যা ল্যেসেপস জন্মগ্রহণ করেন।
- ১৮৩১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিংশতিতম রাষ্ট্রপতি জেমস গারফিল্ড জন্মগ্রহন করেন।
- ১৮৩৫ সালে ঝাঁসির রাণী ও ১৮৫৭ সালের ভারতীয় বিদ্রোহের পথিকৃৎ লক্ষ্মী বাঈ জন্মগ্রহন করেন।
- ১৮৩৮ সালে ব্রাহ্ম সমাজের নেতা ও সমাজ সংস্কারক কেশবচন্দ্র সেন জন্মগ্রহন করেন।
- ১৮৪৩ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন রিচার্ড আভেনারিউস, জার্মান বংশোদ্ভূত সুইস দার্শনিক ও অধ্যাপক।
- ১৮৭৭ সালে কবি করুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যায় জন্মগ্রহন করেন।
- ১৮৮৭ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন জেমস ব্যাচেলার সামনার, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ ও অধ্যাপক।
- ১৮৯৩ সালে চীনের কমিউনিস্ট নেতা মাও সে তুংয়ের জন্ম।
- ১৯১২ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন জর্জ এমিল পালাডে, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রোমানীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান জীববিজ্ঞানী ও চিকিৎসক।
- ১৯১৫ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন আর্ল উইলবার সাদারল্যান্ড জুনিয়র, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান ফার্মাকোলজিস্ট ও প্রাণরসায়নবিদ।
- ১৯১৭ সালে ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও জওহের লাল নেহরুর কন্যা ইন্দিরা গান্ধী জন্মগ্রহণ করেন।
- ১৯১৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়, তিনি ছিলেনভারতের একজন প্রখ্যাত মার্কসবাদী দার্শনিক।
- ১৯২৩ সালে গীতিকার সলিল চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন।
- ১৯৩৬ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ইউয়ান টি. লি, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী তাইওয়ান বংশোদ্ভূত আমেরিকান রসায়নবিদ ও অধ্যাপক।
- ১৯৫১ সালে ভারতের প্রখ্যাত অভিনেত্রী জিনাত আমান জন্মগ্রহণ করেন।
- ১৯৫৪ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন আবদুল ফাত্তাহ আল-সিসি, তিনি মিশরের ফিল্ড মার্শাল, রাজনীতিবিদ ও মিশরের ৬ষ্ঠ প্রেসিডেন্ট।
- ১৯৬১ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন মেগ রায়ান, তিনি আমেরিকান অভিনেত্রী ও প্রযোজক।
- ১৯৮৫ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ক্রিস্টোফার ঈগলস, তিনি ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড়।
- ১৯৮৭ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন সিলভিয়া সোলার এস্পিনসা, তিনি স্প্যানিশ টেনিস খেলোয়াড়।
মৃত্যু- ১৬৬৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন নিকোলাস পউসিন, তিনি ছিলেন ফরাসি বংশোদ্ভূত ইতালীয় চিত্রশিল্পী।
- ১৮২৮ সালে অষ্ট্রিয়ার খ্যাতনামা সঙ্গীতজ্ঞ ফ্রান্তেয সোবের্ট মৃত্যুবরণ করেন।
- ১৮৩১ সালে ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী সৈয়দ মীর নিসার আলী ( তিতুমীর ) মৃত্যুবরণ করেন।
- ১৯৪২ সালে মৃত্যুবরণ করেন ব্রুনো সচুলয, তিনি ছিলেন পোলিশ চিত্রশিল্পী ও সমালোচক।
- ১৮৫০ সালে মৃত্যুবরণ করেন রিচার্ড মেন্টর জনসন, তিনি ছিলেন আমেরিকান কর্নেল, আইনজীবী ও রাজনীতিক।
- ১৯৮৮ সালে জাতীয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের রূপকার ও চিত্রশিল্পী হামিদুর রহমানের ইন্তেকাল।
- ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশের একজন মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ ও সামরিক কর্মকর্তা এম এ জলিল মৃত্যুবরণ করেন।
- ২০০৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন জন রবার্ট ভেন, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ ফার্মাকোলজিস্ট ও অধ্যাপক।
- ২০০৭ সালে সাংবাদিক, সঙ্গীত শিল্পী, প্রথা বিরোধী মানুষ, দলছুট ব্র্যান্ডের গায়ক সঞ্জীব চৌধুরী মৃত্যুবরণ করেন।
- ২০১১ সালে মৃত্যুবরণ করেন ব্যাসিল ডি’অলিভেইরা, তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ইংরেজ ক্রিকেটার।
- ২০১৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন ফ্রেডরিক স্যাঙ্গার, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ প্রাণরসায়নী ও অধ্যাপক।
১৯ নভেম্বর: মুক্তিযুদ্ধের এই দিনে-- পাটগ্রাম সাবসেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন মতিউর রহমানের নির্দেশে সাবসেক্টর ট্রুপস পাকিস্তানিদের সুদৃঢ় ঘাঁটি বড়খাতা আক্রমণ করে। মুক্তিবাহিনীর তীব্র আক্রমণের মুখে তারা ডিফেন্স ছেড়ে হাতীবান্ধা নামক স্থানে পুনরায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলে।
- বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ দেশবাসীর প্রতি ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, সেদিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন আমরা স্বাধীন বাংলাদেশে সবাই একসঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করব।
- ভালুকা রাজাকার ঘাঁটি হতে একজন রাজাকার (আবদুল হাকিম) রাইফেলসহ পালিয়ে গিয়ে মুক্তিবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে।
- মুক্তিবাহিনী কুমিল্লার রাজনগরে পাকিস্তান ও রাজাকারের এক যৌথ বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালিয়ে দুজন পাকিস্তানি সৈন্যকে নিহত করে। মুক্তিবাহিনী এখান থেকে পাঁচজন রাজাকারকে রাইফেলসহ ধরে ফেলে।
- ময়মনসিংহে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি বাহিনীর একটি জিপের ওপর আক্রমণ করে। এই আক্রমণে পাকিস্তানি বাহিনীর জিপটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। তিনজন পাকিস্তানি সৈন্য এই আক্রমণে নিহত হয়। মুক্তিবাহিনী তিনটি রাইফেলসহ জিপটি তাদের দখলে আনে।
- যুদ্ধ পরিস্থিতি রিপোর্ট : বানপুর সাব সেক্টর - 19.11.1971 : GB ptl fired on en ptl Khamarpur 3207 M/S 79E/6 on 161600 Nov. En cas 5 Pak tps and 4 Razakars dead. K-33 GB Kh. Jahangir arrested and brought to camp on 180600 Nov. who surrendered to pak army with arms.
|