|
| ১৭ ডিসেম্বর: ইতিহাসের এই দিনে- ঘটনাবলী- ১৩৯৯ সালে পানি পথের যুদ্ধে তৈমুর লঙ দিল্লির সুলতান মুহম্মদ তুঘলককে পরাস্ত করেন।
- ১৯০৩ সালে রাইট ভ্রাতৃদ্বয় প্রথম বিমান উড্ডয়ন করেন।
- ১৯৭১ সালে পাকহানাদার বাহিনী মুক্ত হয় রাঙামটি, কিশোরগঞ্জ, খুলনা, ফরিদপুর ও চট্টগ্রাম।
জন্ম- ১৭৭০ সালে জার্মান সঙ্গীত স্রষ্টা ল্যুদভিগ্ন ফন্ বিটোফনের জন্ম।
- ১৯২০ সালে জন্ম গ্রহণ করেন কেনেথ আইভার্সন, তিনি ছিলেন টুরিং পুরস্কার বিজয়ী একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী।
- ১৯৩৬ সালে সাহিত্যিক দেবেশ রায় জন্ম গ্রহণ করেন।
মৃত্যু- ১৮৩০ সালে দক্ষিণ আমেরিকার বিপ্লবী নেতা সিমন বোলিভার মৃত্যুবরণ করেন।
- ১৯৩১ সালে শিক্ষাবিদ, গবেষক ও পুঁথি সংগ্রাহক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মৃত্যুবরণ করেন।
- ১৯৩৮ সালে কথাশিল্পী, শিক্ষাবিদ ও সাহিত্য সমালোচক চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় মৃত্যুবরণ করেন।
- ১৯৬১ সালে শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক গোলাম মকসুদ হিলালী মৃত্যুবরণ করেন।
- ১৯৮২ সালে আলবেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মেহমেত সেহু মৃত্যুবরণ করেন।
- ২০১১ সালে মৃত্যুবরণ করেন কিম জং-ইল, তিনি ছিলেন গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া বা উত্তর কোরিয়ার শাসক ও প্রধান ব্যক্তিত্ব ছিলেন।
১৭ ডিসেম্বর: মুক্তিযুদ্ধের এই দিনে-- অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেছেন, এখন সময় এসেছে যুদ্ধোত্তর পুনর্গঠন সরকার হিসেবে কাজ করার। তিনি জানান, বাংলাদেশ সরকার নতুন সংবিধান প্রণয়নের কাজ শুরু করেছে এবং আগামী বছরের মাঝামাঝি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
- প্রায় এক ডজন অভিজ্ঞ প্রশাসক নিয়ে ঢাকায় একটি ছোটখাটো বেসরকারি প্রশাসন দাঁড় করানো হয়। এর নেতৃত্ব দেন 'আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার' অন্যতম অভিযুক্ত রুহুল কুদ্দুস।
- দুপুর আড়াইটায় পশ্চিম রণাঙ্গনেও যুদ্ধবিরতি ঘটে। যুদ্ধবিরতির জন্য ভারতের একতরফা প্রস্তাব গ্রহণ করার কথা ঘোষণা করেন পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান। দুই সপ্তাহ দুই ঘণ্টা স্থায়ী যুদ্ধে ভারত ধ্বংস করেছে পাকিস্তানের ৯৪টি যুদ্ধবিমান, ২১৪টি ট্যাংক এবং ২২টি নৌযান।
- 'নিরপেক্ষ এলাকা' হিসেবে ঘোষিত হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালে আশ্রয়গ্রহণকারী সাবেক গভর্নর ডা. এ এম মালিককে তাঁদের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানান গেরিলারা। ভারতীয় বাহিনী গেরিলাদের বিরত করে, তবে পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে থাকে।
- রাতে পিকিংয়ে ভোজসভায় চীনের প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই ভারতীয় 'আগ্রাসন' সমর্থন করার জন্য রাশিয়াকে অভিযুক্ত করেন। প্রতিবাদে রুশ রাষ্ট্রদূত ভোজসভা ত্যাগ করেন।
- মিরপুরের বধ্যভূমিতে খুঁজে পাওয়া নিহত স্বজনের শতাধিক লাশ বিজয় আনন্দে উদ্বেল দেশবাসীর মনে বিষাদের ছায়া ফেলে। এসব শহীদের কাতারে রয়েছেন বাংলার শ্রেষ্ঠ মনীষীরা।
|